
Share Bazar (DSE)Local Business in Dhaka, Bangladesh
Share Bazar (DSE) shared কাতার প্রবাসী's video.


ভয়াবহ সঙ্কটে ব্যাংকিং খাত
ভয়াবহ দুরাবস্থায় পড়েছে দেশের ব্যাংক খাত। নতুন থেকে পুরনো- সবগুলো ব্যাংকের অবস্থা শোচনীয়। এ থেকে বাইরে নেই আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকও। ‘নৈতিক দুর্বলতার’ কারণে প্রভাবশালী ব্যাংকগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ভয় পাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক, এমন দাবি করেছেন বিশ্লেষকরা। আর ব্যাংকগুলোর দুরবস্থা কতটা শোচনীয় পর্যায়ে পৌঁছেছে, তা ফুটে উঠেছে গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সভায় উত্থাপিত ত্রিশটি ব্যাংকের আর্থিক চিত্রে। এখানে ব্যাংকগুলোতে প্রচুর অনিয়...
Continue ReadingShare Bazar (DSE) shared কাতার প্রবাসী's video.


ব্যাংকের পর এবার আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য গভর্নরের চমকঃ পুঁজিবাজারের স্বার্থে সব কিছুতে ছাড় দেয়ার আশ্বাস
পুঁজিবাজার রিপোর্টঃ পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত যে সকল আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাবসিডিয়ারি কোম্পানিতে বিনিয়োগ নির্ধারিত সীমা অর্থাৎ ২৫ শতাংশের বেশি রয়েছে তা সমন্বয়ের জন্য কোন শেয়ার বিক্রি করতে হবে না। এক্ষেত্রে যেভাবে পুঁজিবাজারে তালিকাভূক্ত ব্যাংকের অতিরিক্ত এক্সপোজার লিমিট সমন্বয় করা হয়েছিল একইভাবে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ সমন্বয় করার বিষয়ে নীতিগতভাবে একমত হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্...
Continue Readingবাজেটেপুঁজিবাজার পরিপন্থী কিছু নেই
প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজার পরিপন্থী কিছু নেই বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার। পাশাপাশি তিনি আরো বলেন, পুঁজিবাজার নিয়ে বাজেটে সুস্পষ্ট কোনো কৌশলও নেই। সোমবার দুপুরে প্রতিষ্ঠানটির ঢাকা কার্যলয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ২০১৭-১৮ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট প্রতিক্রিয়ায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ২০১৭-১৮ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজার নিয়ে কোনো সুস্পষ্ট নির্দেশনা কিংবা কোনো... সমন্বিত উদ্যোগ নেই। এ ধরণের একটি কৌশল এবারের বাজেটে থাকা উচিত ছিল।
তিনি আরও বলেন, এক কথায় বলতে গেলে পুঁজিবাজার পরিপন্থী এমন কিছু বাজেটে নেই; আবার বাজার স্থিতিশীল হবে এমন কিছুও নেই।আমরা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে যেসব প্রস্তাবনা দিয়েছিলাম। তা কোনোভাবেই বিবেচনায় আনা হয়নি।
সাইফুর রহমান বলেন, আগামী ৩ বছরে আমাদের পুঁজিবাজারে কত কোম্পানি তালিকাভুক্ত হবে, আমাদের বাজারে গভীরতা কত হবে, পুঁজিবাজার কোন পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হবে- এমন কোনো সুস্পষ্ট কৌশন নিধারণ করা হয়নি।
তিনি বলেন, পুঁজিবাজারে বিদেশি কোম্পানি তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রে কোনো বাধ্যবাধকতা নেই বরং অনেক ক্ষেত্রে ছাড়ের ওপর আছে। আইনি সংস্কার করে বাজারে আনার ব্যবস্থা করা দরকার। তবে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা নেই।
বাজেটে সিএসই’র প্রস্তাবগুলো পুন:বিবেচনার কথা বলে তিনি বলেন, পুঁজিবাজারে গতিশীলতা আনয়নের জন্য এর মধ্যে আমরা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কাছে কতিপয় প্রস্তাব পেশ করে ছিলাম। গণমুখী পুঁজিবাজারের স্বার্থে একটি আধুনিক স্টক এক্সচেঞ্জ হিসেবে গড়তে আমরা প্রস্তাবগুলো পুনঃবিবেচনার জন্য আহবান জানাচ্ছি।
সংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখনও বাজার নিশ্চিত স্থিতিশীল অবস্থানে আসেনি। একটা স্বাভাবিক ট্রেড ভলিয়ম বাড়েনি। আরও নতুন প্রোডাক্ট বাজারে আনতে হবে।গুণগত মানসম্মত কোম্পানি তালিকাভুক্ত করতে হবে।এগুলোর জন্য একটি সমন্বিত উদ্যোগ কিংবা কৌশল নির্ধারণ করা দরকার। যা বাজেটে অনুপস্থিত রয়েছে।
আবগারি শুল্ক নিয়ে তিনি বলেন, বাজেটে আবগারি শুল্ক বাড়ানো হয়েছে। অনেকে মনে করছেন এখন ব্যাংক এই অলস অর্থ পুঁজিবাজারে আসবে।তবে আমি মনে করি এর সাথে পুঁজিবাজারের কোনো সম্পর্ক নেই।পুঁজিবাজার স্থিতিশীল হলে, বিনিয়োগকারীদের মাঝে আস্থা বাড়লে এমনিতেই নতুন ফান্ড বাজারে আসবে।
এসয়ম প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মেজর (অব:) ইমদাদুল ইসলাম, ঢাকা অফিসের ইনচার্জ গোলাম ফারুকসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
Share Bazar (DSE) shared অপ্রিয় হলেও সত্যি's video.


Share Bazar (DSE) shared অপ্রিয় হলেও সত্যি's video.


ওয়ারেন বাফেটের বাবা হাওয়ার্ড বাফেট ছিলেন
শেয়ারবাজারের একজন বিনিয়োগকারী।
ছোটবেলায় দেখতেন বাবা ওয়ালস্ট্রিট থেকে
একগাদা কাগজপত্র নিয়ে রাতে বাসায় ফিরছেন।
একদিন মাকে জিজ্ঞেস করলেন, তাঁর বাবা আসলে...
Share Bazar (DSE) shared অপ্রিয় হলেও সত্যি's photo.
যারা কাতারে ফ্রি ভিসায় আসতে চাইতেছন তাদের জন্য কিছু কথা.....
কাতারে ফ্রি ভিসায় আসা মানে মরণ ফাঁদে পা দেওয়া । কারণ কাতারে র অর্থনীতিক অবস্থা এখন খুব ই খারাপ। হয়ত...ো অনেকে শুনছেন কাতার পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশ এই কথা শুনে অনেকেই মনে করে কাতার এ বুঝি টাকা উড়ে বাস্তবে এর কিছু ই নাই। যারা গত ১ বছর যাবত এখানে আসছে অনেকই এখন না খেয়ে থাকতে হচ্ছে। এখানে কাজ একেবারেই নাই । এমনকি কাজ করলে ও টাকা পাওয়া যাচ্ছেনা । তাছাড়া এখানে থাকা খাওয়া খরচ অনেক বেশী। যা বাংলাদেশ থেকে কল্পনাও করা যায়না। এখানে একটি ১০ ফুট বাই ১২ ফুট রুম এর ভাড়া ৩০০০ রিয়াল এক রুমে ১০ থেকে ১২ জন লোক গাদাগাদি করে থাকে। এক জন মানুষ এর খাওয়া খরচ বাবদ মাসে খরচ আসে ৩৫০ রিয়েল পকেট খরচ আর ইন্টারনেট বিল আছে আরও ১৫০ রিয়েল। আমার নিজের দেখা অনেক বাংলাদেশি ভাই আছে তারা গত ৪/৫ মাস বেকার বসে আছে। অনেকে হাওলাত করে চলতে চলতে এখন আর কেও হাওলাত ও দেয়না। এক কথায় চরম মানবেতর জীবন যাপন করছে। যারা দেশ থেকে ধার দেনা করে কাতার আসছে তারা এখন না পারছে দেশে যেতে না পারছে কাতার থাকতে। দেনার দায়ে অনেকে আত্ম হত্যা করছে। দালাল রা অনেক লোভ দেখিয়ে এখানে আনার পর আর কোন খোঁজ খবর রাখেনা। এখানে অনেক ছোট ছোট সাপ্লাই আছে তারা আসলে প্রতারণার ফাঁদ পেতে বসে আছে। তাদের নিয়ম হচ্ছে কাজ করার ২ মাস পর টাকা দেয়। কিন্তু দেখা যায় বেশীর ভাগ সাপ্লাই
২ মাস পর আর কোন খোঁজ খবর থাকেনা। এভাবে অনেকে নিঃস্ব হয়ে গেছে। তাছাড়া বছর ঘুরলেই আইডি তৈরি করতে হয়। আইডি বানাতে সরকারি খরচ আসে ১৫০০ রিয়েল কিন্তু বাস্তবে একটা আইডি বানাতে লাগে ৪০০০ রিয়েল। তাছাড়া ইদানিং দেখা যাচ্ছে কাতার এর কিছু অসাধু লোক আছে তারা ভুয়া নামে একটা কোম্পানি খোলে এর পর ১৫/২০ ভিসা বাহির করে এর পর ভিসা গুলো ৫/৬ লাখ টাকা করে বিক্রি করে এর পর লোক নেওয়ার ৪/৫ মাস পর কোম্পানি গুলো ব্লক হয়ে যায়। এর পর যে লোকগুলো এই কোম্পানি তে ছিল তারা সব অবৈধ হয়ে যায়। তখন পুলিশ তাদের ধরে ধরে জেল এ পুরে তার পর বাড়ি পাঠিয়ে দেয়। সুতরাং যারা ফ্রি ভিসায় আসতে চান একটু ভেবে চিন্তে আসবেন। দালাল এর মন ভোলান কথায় পাগল হয়ে কাতার আসবেনা। (নিজের দেখা বাস্তবতা থেকে লেখা টা লিখলাম)।
একদিনেই উড়ে গেছে লাখ কোটি ডলার
বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারগুলোয় গতকাল বড় ধরনের ধস নামে। এ ধসের কারণে যুক্তরাষ্ট্র, এশিয়া ও ইউরোপের শেয়ারবাজার থেকে একদিনে হাওয়া হয়ে গেছে অন্তত ১ লাখ কোটি মার্কিন ডলার। নিউইয়র্কের ডাও জোনস সূচক গতকাল একদিনে ১ হাজার পয়েন্টের বেশি হ্রাস পেয়েছে। একইভাবে যুক্তরাজ্যের এফটিএসই থেকে হারিয়ে গেছে ৯১ বিলিয়ন পাউন্ড এবং মুম্বাইয়ের সেনসেক্স থেকে উড়ে গেছে বিনিয়োগকারীদের ৭ লাখ কোটি রুপি। খবর গার্ডিয়ান, টেলিগ্রাফ ও এনডিটিভি।বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারগুলোয় গতকাল সোমবার ছিল স...প্তাহের প্রথম দিন। গতকাল দিনের শুরুতেই টোকিও থেকে সাংহাই পর্যন্ত এশিয়ার শেয়ারবাজারগুলো রীতিমতো ভূমিধসের শিকার হয়। এর পর সূর্য যত পশ্চিমে গেছে, ততই পাশ্চাত্যের একেকটি বাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে এবং এশিয়ার এ আতঙ্ক ও ধস সারাবিশ্বকে ছুঁয়েছে। নিউইয়র্কের ডাও জোনস ও এসঅ্যান্ডপি ৫০০ বড় ধরনের দরপতনের মুখোমুখি হয়। ডাও জোনসের সূচক ১ হাজার পয়েন্টেরও বেশি নেমে যায়। এসঅ্যান্ডপি ৫০০ কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দামও ৫ শতাংশের বেশি হ্রাস পায়। বিশেষত প্রযুক্তি খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম সবচেয়ে বেশি কমে যায়। এর মধ্যে ফেসবুকের শেয়ারে দরপতন ঘটে ১৪ শতাংশ, অ্যাপলের শেয়ারে ১১ শতাংশ। নাসডাক শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরুর কয়েক মিনিটের মধ্যে সূচক ৫ শতাংশের বেশি নিচে নেমে গেলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কেনাবেচা বন্ধ হয়ে যায়। পর্যবেক্ষকরা বলছেন, কয়েক দিনের অব্যাহত দরপতনের ধারাবাহিকতায় গতকাল পরিস্থিতি যেখানে গেছে, তাতে আতঙ্ক ঠেকাতে বিশ্বের শেয়ারবাজারগুলোয় সার্কিট পতন অবশ্যম্ভাবী হয়ে পড়েছে।২১ আগস্ট থেকে শেয়ারবাজারগুলোয় দরপতন দেখা যাচ্ছে। ২০০৮ সালের পর এটাই ইউরোপের শেয়ারবাজারে সবচেয়ে বড় দরপতন বলে ব্রিটিশ পত্রিকা গার্ডিয়ান জানিয়েছে। গার্ডিয়ানের তথ্য অনুযায়ী, দরপতনের কারণে ইউরোপের শেয়ারবাজার থেকে গতকাল ৫০ হাজার কোটি ইউরো (৫৭ হাজার ৯৪৭ কোটি ডলার) হাওয়া হয়ে গেছে। প্রাথমিকভাবে শেয়ারবাজারে এ ধসের জন্য চীনা মুদ্রা ইউয়ানের দরপতনকে দায়ী করা হলেও ঠিক কী কারণে এমনটা ঘটছে, তা কেউই নির্দিষ্ট করে বলতে পারছেন না। অনেক পর্যবেক্ষক বলছেন, অর্থনীতির দুর্বলতা কাটাতে চীন সরকারের সামর্থ্য নিয়ে সন্দেহের কারণেই শেয়ারবাজারে দরপতন ঘটছে। সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জ সূচক গতকাল ৮ দশমিক ৫ শতাংশ হ্রাস পায়, যা ২০০৭ সালের পর সবচেয়ে বড় পতন।ব্রিটেনের দ্য টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, দরপতনের কারণে গতকাল একদিনে লন্ডনের শেয়ারবাজার থেকে বিনিয়োগকারীদের ৯ হাজার ১১০ কোটি পাউন্ড (১৪ হাজার ৩১৪ দশমিক ১৪ কোটি ডলার) হারিয়ে গেছে। ফ্রান্স, ইতালি থেকে গ্রিস পর্যন্ত ইউরোপের সবগুলো শেয়ারবাজার গতকাল ধসের কবলে পড়ে। সবগুলো সূচক গড়ে ৫ শতাংশ নিচে নেমে যায়।মুম্বাইয়ে বিএসই সেনসেক্স সূচক গতকাল একদিনে ১ হাজার ৭০০ পয়েন্ট নিচে নেমে যায়। এনডিটিভি জানায়, ২০০৯ সালের পর এটাই সেনসেক্সে একদিনে সবচেয়ে বড় দরপতন। গতকাল মুম্বাইয়ের বাজার থেকে বিনিয়োগকারীদের ৭ লাখ কোটি রুপির (১০ হাজার ৪৫৪ দশমিক ৭৯ কোটি ডলার) বেশি অর্থ হারিয়ে গেছে।
See Moreমনে পড়ে Dse এর সামনের ছবিটির কথা...
১৯৯৬ সালে মুজিব
কন্যা হাসিনা বাংলাদেশের
ক্ষমতায় এসেই শেয়ার বাজারের
ভূমি ধ্বস ঘটান।...
যা পূর্ববর্তী খালেদার ১৯৯১-৯৬
আমলতো দূর স্বৈরাচার এরশাদের
আমলেও কল্পনা করা যেত না।
তারপর ১৯৯৭ সালে এমন দূর্বল
ভিত্তিতে বেক্সিমকো ও
সালমান এফ রহমান সহ রাঘব
বোয়ালদের
বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হল
যে আজতক ঐ
মামলা না পারছে দোষীদের
শাস্তি দিতে না পারা যাচ্ছে নতুন
করে শক্ত
ভিত্তিতে মামলা দিতে। তারপর
আবার ভারতের সহযোগীতায় ১/১১
ঘটিয়ে হাসিনা ২০০৯
সালে ক্ষমতায় আসলো। তবে এবার
সাথে সাথে নয় প্রায় ২ বছর
কারসাজি করে পুনরায় শেয়ার
বাজারে ধ্বস ঘটিয়ে ১ লক্ষ
কোটি টাকার উপর লুটপাট হল।
যেখানে ২০০১-০৬
মেয়াদে সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ
কমিশন কঠোর ভাবে নিয়ন্ত্রণ
করে ঘাপলা হতে দেয়
নি সেখানে এইবার কোন
নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই কৃত্রিম
ভাবে শেয়ারের দাম
বাড়ানো হল।
যদি এভাবে শেয়ারের দাম
বাড়ে তো এস.ই.সির দরকার কি? এই
এস.ই.সি কাদের কথায় বান্দর নাচ
নেচেছে তথা দেখেও
না দেখার ভান করছে তা দেশের
সকল সচেতন জনগণ জানে। তাই
ফলাফল যা হবার তাই হল। পুনরায়
শেয়ার বাজারে ভূমি ধ্বস এবার
আওয়ামী দরবেশ বাবার
সাথে ফারুক খান, লোটাস
কামাল গং যূক্ত হল।
ফলে ইব্রাহীমের
রিপোর্টে এদের নাম আসলেও
সরকার ইদুর-বিড়াল খেলতে লাগল।
মাঝখানে সরকার কৃত্রিম
ভাবে শেয়ার বাজার
চাঙ্গা রাখলেও এখন
তা পারছে না।
আমরা জানি কি সরকারী কি বেসরকারী সব
ব্যাংক সরকারকে সীমাহীন লোন
দিয়ে ডায়রিয়ার অবস্থা। ঐ
দিকে বিশ্বব্যাংক, আই.এম.এফ,
এডিবি সহ দাতারা সাহায্য ও
লোন মঞ্জুর করছে না। সব কিছুতেই
লেজে গোবড়ে অবস্থা।
তবে দরবেশ সহ অন্যদের কমিশন
পেয়েছে হাসিনা। এখন
দরবেশদের টান
দিলে হাসিনা শুদ্ধা ফেসে যাবে।
প্রকৃতপক্ষে দেশের অর্থনীতি এখন
ভঙুর অবস্থায়। কোনদিন হয়ত হুরমূর
করে সব ভেঙে পড়বে। কিন্তু কার
সাধ্য আছে হাসিনার
মহাজোটকে দিয়ে ভাল কিছু
করার?১৯৯৬
এর শেয়ার বাজার লুটের
টাকা উদ্ধার হয় নি এখন কি ৩৩লক্ষ
বিনিয়োগকারী কি উদ্ধার
পাবেন?
পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ সীমা সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ
পুঁজিবাজারে ব্যাংক ও সহযোগী প্রতিষ্ঠানের মোট বিনিয়োগ সীমা ৫০ শতাংশ বেঁধে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নতুন সীমা অনুযাযী নিজস্বভাবে আদায়কৃত মূলধন, শেয়ার প্রিমিয়াম, সংবিধিবদ্ধ সঞ্চিতি ও রিটেইন আর্নিংসয়ের মোট পরিমাণের ৫০ শতাংশের বেশি হতে পারবে না। একইসঙ্গে যে সব ব্যাংকের বিনিয়োগ নির্ধারিত সীমার বেশি আছে তা ২০১৬ সালের ২১ জুলাই মধ্যে ক্রমান্বয়ে নামিয়ে আনার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের অফ-সাইট সুপারভিশন ...
Continue Readingডিএসইর পথপ্রদর্শক সিএসই!
একজন গুরু তার শিষ্যদের দীক্ষা দেয়। এ দীক্ষায় থাকে সঠিক পথের দিশাসহ গ্রহণ বা বর্জনীয় সব দিকনির্দেশনা। গুরুর নির্দেশিত বা দেখানো পথেই শিষ্যরা হাঁটতে শেখে। এ গুরুর সম্মান একজন পথপ্রদর্শক হিসেবে। আমাদের শেয়ারবাজারেও ডিএসইর দিকনির্দেশনা বা পথপ্রদর্শকের কাজটি করছে সিএসই। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসই সম্পর্কে এ মন্তব্য বিনিয়োগকারীদের।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সম্পর্কে বিনিয়োগকারীদের এ ধরনের মন্তব্যের কারণ চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) শিগগিরই আইপিও ই...নডেক্স চালু করতে যাচ্ছে। নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানি নিয়ে ঢেলে সাজানো হবে এ আইপিও ইনডেক্স। এ ইনডেক্সের মাধ্যমে শেয়ারবাজারে নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানির সার্বিক অবস্থা জানা যাবে। ডিএসইর আগে শিগগিরই সিএসইতে এ ইনডেক্স চালু হতে যাচ্ছে। অথচ ডিএসই এখনো এ ইনডেক্স সম্পর্কে অন্ধকারে। এটা নিয়ে তাদের ভাবার সময়-সুযোগ এখনো হয়নি। ইনডেক্সটি সিএসইতে চালু হওয়ার পর তারা হয়তো গ-ারের কায়দায় নড়েচড়ে বসবে।
এদিকে সিএসই বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে টি+২ চালু করেছে গত ৩ নভেম্বর থেকে। অথচ ডিএসইতে টি-২ চালু করতে ভানুমতির আচরণ করছে। আজ-কাল-পরশু এভাবেই এ বিষয়টি নিয়ে সময়ক্ষেপণ করছে। সিএসইতে টি+২ চালুর তিন মাসেও ডিএসইতে চালুর ব্যাপারে এখনো নানা কৌশল খাটাচ্ছে।
এছাড়া বিনিয়োগকারীদের দীর্ঘদিনের দাবি অনলাইন ট্রেডিংও সিএসইতে প্রথম চালু হয়। এরপর রয়েছে জেএমআই সিরিঞ্জ কোম্পানির তালিকাভুক্তি। এ কোম্পানির শেয়ারের বর্তমান দর ২০০ টাকার বেশি। এ কোম্পানিটি ডিএসইর আগে সিএসইতে তালিকাভুক্ত হয়। প্রধান শেয়ারবাজার হওয়ায় ডিএসইকে যেখানে অনুসরণ করার কথা সিএসইর, সেখানে উল্টো সিএসইকে অনুসরণ করছে ডিএসই।
বিনিয়োগকারী ফরিদ-উর রেজা বলেন, দেশের সবচেয়ে বড় শেয়ার বাজার হলো ডিএসই এবং এটি রাজধানীতে অবস্থিত। অত্যাধুনিক সব ডিএসইর হাতের নাগালে থাকলেও কার্যত তারা চলছে কচ্ছপ গতিতে। ফলে সিএসইকে অনুসরণ করছে। এটা খুবই দুঃখজনক।
মিডওয়ে সিকিউরিটিজের বিনিয়োগকারী আবদুল সালাম বলেন, ডিএসই সত্যিই অদক্ষ একটি প্রতিষ্ঠান। তাই সিএসইকে দিকনির্দেশনা না দিয়ে উল্টো একে অনুসরণ করে চলেছে। এ ব্যাপারে ডিএসইর বোধোদয় কবে হবে- এ প্রশ্ন বিনিয়োগকারীদের।
সতর্ক হউন, পুঁজিবাজারে ‘মোবাইল বিনিয়োগ’
টাকার বিপরীতে ডলারের শক্তিশালী অবস্থান নিয়েছে। বিভিন্ন সময়ে অনেক কোম্পানির শেয়ারের দর কমে যাওয়ায় মুনাফার আশায় বিদেশী বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে ঝুঁকে পড়েছেন। বিগত বছরগুলোর তুলনায় বিনিয়োগও ইতিমধ্যে অনেক বেড়েছে। বিদেশী বিনিয়োগের পরিমাণ (অল্প সময়ের জন্য বিনিয়োগের নাম মোবাইল বিনিয়োগ) ইতিমধ্যে বেড়েছে।
বিদেশীরা কোনো কারণে চলে গেলে তা বাজারকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলতে পারে। কারণ হিসেবে- দেশে যে কোনো সময় অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বা ডলারের মূল্...য কমে গেলেইে এই ‘মোবাইল বিনিয়োগ’ না থাকার আশঙ্কা রয়েছে। যদিও বিদেশী বিনিয়োগকে সার্বিক অর্থে পুঁজিবাজারে ইতিবাচক বলে অভিহিত করা হয়। তবে আতঙ্কি না হয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন অনেক অর্থনীতিবিদ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাবে, চলতি অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) দেশে আড়াই হাজার কোটি টাকার নিট বিদেশী বিনিয়োগ এসেছে। এই অঙ্ক গত বছরের পুরো সময়ের চেয়েও প্রায় ২০০ কোটি টাকা বেশি। আর জুলাই-ডিসেম্বর সময়ের চেয়ে প্রায় তিন গুণ বেশি।
যে কারণে আগাম সতর্কবার্তা দিয়েছেন বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম।
চলতি ২০১৩-১৪ অর্থবছরের প্রথমার্ধে অর্থাৎ জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে পুঁজিবাজারে ৩১ কোটি ডলারের (আড়াই হাজার কোটি টাকা) বিদেশী বিনিয়োগ এসেছে। গত বছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ১১ কোটি ৬০ লাখ ডলার। ২০১২-১৩ অর্থবছরের পুরো সময়ে (জুলাই-জুন) এসেছিল ২৮ কোটি ৭০ ডলার। ২০১১-১২ অর্থবছরে পুঁজিবাজারে বিদেশী বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ২৪ কোটি ডলার।
তবে বিদেশী বিনিয়োগকে সার্বিক অর্থে ইতিবাচক বলে মনে করছেন এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান মির্জ্জা আজিজ বলেন, যে কোনো পুঁজিবাজারে ৪ থেকে ৫ শতাংশ বিদেশী বিনিয়োগ থাকা ভালো। ২০০৯-১০ সালে বাজারে বড় ধসের পর বিদেশী বিনিয়োগ ছিল না বললেই চলে। গত বছরের প্রথম দিক থেকে কিছুটা আসতে শুরু করে।
মির্জ্জা আজিজও বলেন, বিশ্বের অনেক দেশের পুঁজিবাজারে ধস এবং এর বিপরীতে বাংলাদেশে টাকার শক্তিশালী অবস্থান বিদেশীদের আকৃষ্ট করেছে। তিনি বলেন, একটা ঘটনা মনে রাখতে হবে, ১৯৯৭/৯৮ সালে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, কোরিয়া এবং থাইল্যান্ডে যে ধস নেমেছিল, তা কিন্তু এই মোবাইল (অল্প সময়ের জন্য যে বিনিয়োগ) বিদেশী বিনিয়োগের কারণে ঘটেছিল।
তিনি বলেন, যে কোনো কারণে বিদেশী বিনিয়োগের একটি অংশ চলে গেলেও যাতে বাজারে তার নেতিবাচক প্রভাব না পড়ে অথবা এটাকে ‘গুজব’ হিসেবে ব্যবহার করে কারসাজি করার সুযোগ যেন কেউ নিতে না পারে, সেজন্য সরকার, নিয়ন্ত্রক সংস্থা, ডিএসই, সিএসই, বিনিয়োগকারী সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
রোববার ডিএসইতে চালু হচ্ছে টি-২
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) পর রোববার থেকে শেয়ার লেনদেন নিষ্পত্তির নতুন সময়সীমা (টি-২) চালু করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালনা পর্ষদ। ফলে ডিএসইতে শেয়ার লেনদেন নিষ্পত্তি ৪দিনের পরিবর্তে এখন থেকে ৩দিনে (টি-২) সম্পন্ন হবে।
তবে কোনো কারণে রোববার টি-২ চালু না হলে ৯ ফেব্রুয়ারি চালু করার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ। ডিএসইর বোর্ড রুমে অনুষ্ঠিত পর্ষদ সভায় গত সপ্তাহে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তবে শেষ ...খবর পাওয়া পর্যন্ত রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) টি-২ চালুর সম্ভাবনা রয়েছে বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। তবে ‘জেড’ ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলোর শেয়ার লেনদেন টি-২ এর আওতায় পড়ছে না।
জানা গেছে, নতুন লেনদেন নিষ্পত্তির সময়সীমা চালুর লক্ষ্যে নীতিমালা ও গেজেট প্রকাশের কাজ চলছে। এর আগে ডিএসইর ১৩টি ট্রেক অটো ডেবিট প্রক্রিয়ার (স্বয়ংক্রিয় বিকলন) আওতাভুক্ত ছিল না। যার কারণে টি-২ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নে সময়ক্ষেপণ হয়েছে।
সম্প্রতি এ প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করতে ডিএসইকে নির্দেশ দেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। পরবর্তী সময়ে ডিএসইর গত পর্ষদ সভায় ওই ১৩টি ট্রেককে ৮ ডিসেম্বরের মধ্যে অটো ডেবিট প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার নির্দেশ দেওয়া হয়। সকল ট্রেকহোল্ডার এ প্রক্রিয়ার আওতায় চলে আসায় নতুন লেনদেন নিষ্পত্তির সময়সীমা চালু করতে যাচ্ছে ডিএসই।
এ বিষয়ে ডিএসই’র সভাপতি আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, আমাদের সব সদস্য ইলেকট্রনিকস ফান্ড ট্রান্সফার (ইটিএফ) সুবিধার আওতায় আসায় শেয়ার লেনদেন নিষ্পত্তির সময় কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আশা করছি ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে এ নতুন পদ্ধতি চালু করর।এ বিষয়ে ডিএসইর সহ-সভাপতি মিজানুর রহমান খান বলেন, চারদিনের পরিবর্তে তিনদিনে শেয়ার লেনদেন নিষ্পত্তির নতুন সময়সীমা চালু করা জন্য প্রায় সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। এখন শুধু নতুন লেনদেন নিষ্পত্তির নীতিমালা পরিবর্তন এবং তা গেজেট আকারে প্রকাশের কাজ বাকি। এগুলো সম্পন্ন হলেই ফেব্রুয়ারির ২ তারিখে এ পদ্ধাতি চালু করার ইচ্ছা রয়েছে। আর নির্ধারিত সময়ে টি-২ চালু করা না গেলে অবশ্যই ৯ ফেব্রুয়ারি চালু করা হবে।
জানা গেছে, শেয়ার লেনদেন নিষ্পত্তির সময় কমিয়ে আনতে স্টক এক্সচেঞ্জের অনুরোধে দুই বছর আগে একটি নির্দেশনা জারি করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী সিএসই এরই মধ্যেই লেনদেন নিষ্পত্তির সময়সীমা একদিন কমিয়ে এনেছে।
তবে ৪০টি ডিলার অ্যাকাউন্ট ও ১৪টি সদস্য প্রতিষ্ঠানের অসহযোগিতার কারণে ডিএসইতে লেনদেন নিষ্পত্তির সময় কমিয়ে আনায় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। শেষ পর্যন্ত ওই সব প্রতিষ্ঠান ইটিএফ সুবিধার আওতায় আসায় শেয়ার লেনদেন নিষ্পত্তির সময় আগের চারদিনের পরিবর্তে তিনদিনে (টি-২) সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নেয় ডিএসই।
টি-প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন হলে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘এন’ ক্যাটাগরির শেয়ারের লেনদেন তিনদিনের পরিবর্তে দুইদিনে নিষ্পত্তি হবে। বর্তমানে শেয়ার কেনার তিনদিন পর তা ক্রেতার বিও হিসেবে আসে। চতুর্থ কার্যদিবসে তা বিক্রি করা যায়।
ইতিবাচক ধারায় পুঁজিবাজার লেনদেন আবারো ৭০০ কোটি টাকার ওপরে
একদিনের মূল্য সংশোধনের পর স্বদর্পে ইতিবাচক ধারায় ফিরে এসেছে দেশের পুুঁজিবাজার। সূচকের ঊর্ধ্বগতির মাধ্যমে প্রধান বাজার ঢাকা স্টক একচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেনও ৭০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। প্রধান সূচকে যোগ হয়েছে ৩৪ পয়েন্ট।
একইভাবে অপর বাজার চিটাগাং স্টক একচেঞ্জেও (সিএসই) শুরুর নেতিবাচক প্রবণতা কাটিয়ে সেখানে সব ধরনের সূচক ও লেনদেন বেড়েছে।
গতকাল বস্ত্র খাতের নতুন কোম্পানি মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলস লিমিটেডের প্রথম লেনদেনের দিনে বাজ...ারকে লিড দিয়েছে। আর্থিক খাতের কোম্পানিগুলোর দর বেড়েছে বেশি। তবে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট ও জ্বালানি এবং বিদ্যুৎ খাতের কোম্পানিগুলোও পিছিয়ে ছিল না।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে, লেনদেনের শুরুতে সূচক বাড়লেও পরক্ষণেই তা কমে যায়। বেলা পৌনে ১২টার দিকে বাজারের সূচক নিচে দিকে নেমে যায়। এরপরেই শেয়ার কেনার চাপ বাড়তে থাকলে সূচক ওপরে উঠতে থাকে। দিনশেষে ডিএসইএক্স পয়েন্ট আগের দিনের চেয়ে ৩৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় চার হাজার ৫৮৪ পয়েন্টে। ডিএস-৩০ সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬১৪ পয়েন্টে দাঁড়ায়। শরিয়াহ সূচক আগের দিনের চেয়ে ছয় পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় ৯৪১ পয়েন্ট।
হাতবদল হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২২১টি, কমেছে ৫৬টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ১৬টি কোম্পানির দর। মোট ৭১০ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ১০০ কোটি টাকা বেশি। সোমবার সেখানে মোট ৬১০ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল।
সার্বিক লেনদেনের শীর্ষে ছিল বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলো। সারা দিনে খাতটির মোট ১০৭ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা মোট লেনদেনের ১৫ ভাগ। এরপরেই প্রকৌশল খাতের কোম্পানিগুলোর মোট ৯৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা মোট লেনদেনের ১৩ দশমিক ২৭ ভাগ। জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের কোম্পানিগুলো মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭১ কোটি টাকা, যা মোট লেনদেনের ১০ ভাগ। এ ছাড়া সিমেন্ট খাতের মোট ৬৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল, যা মোট লেনদেনের ৯ ভাগ।
ডিএসইতে লেনদেনের সেরা কোম্পানিগুলো হলো : মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলস লিমিটেড, কনফিডেন্ট সিমেন্ট, এ্যাপেক্স ফুটওয়্যার, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স, অ্যাপোলো ইস্পাত, পদ্মা অয়েল, অলিম্পিক, ইউসিবিএল ও গোল্ডেন সন।
এদিকে অপর বাজার সিএসইর মূল সূচক আগের দিনের চেয়ে ১০৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় ১৪ হাজার ১৯০ পয়েন্ট। বাছাই সূচক আগের দিনের চেয়ে ৮০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় ১১ হাজার ৭৪৭ পয়েন্ট। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৩৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪১টির, কমেছে ৭৪টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ২০টির কোম্পানির শেয়ার দর। সারা দিনে ৬৪ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় সাত কোটি টাকা বেশি।
সুত্রঃ অর্থনীতি প্রতিদিন